তিনি বলেন, গাইবান্ধা অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে থাকা জেলা। তাই এখানকার পিছিয়ে পড়া মানুষের সাথে নিয়ে নতুন করে আন্দোলনের সূচনা করলো এনসিপি।
নাহিদ বলেন, শুধুমাত্র ক্ষমতার হাতবদলের জন্য নয়, বরং মৌলিক সংস্কারের ভিত্তিতে একটি নতুন রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যে ছিল জুলাই আন্দোলন। তিনি আরও বলেন, “জুলাই আন্দোলন আমাদের ভয় ভাঙিয়ে দিয়েছে, এখন খুনি হাসিনার বিচার এবং জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় এনসিপির বিকল্প নেই।”
নতুন বাংলাদেশে মানুষ যাতে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে নিরাপদে মতপ্রকাশ করতে পারে, সে লক্ষ্যেই জুলাই ঘোষণাপত্র বাস্তবায়নের আহ্বান জানান তিনি।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন এনসিপির কেন্দ্রীয় সদস্য সচিব আখতার হোসেন, দক্ষিণ ও উত্তর অঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলম, মুখ্য সমন্বয়ক নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারী, সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা, সংগঠক নাজমুল হাসান সোহাগ, গাইবান্ধা জেলা সমন্বয় কমিটির যুগ্ম সমন্বয়কারীর ফিহাদুর রহমান দিবস, সাদুল্লাপুর উপজেলা কমিটির প্রধান সমন্বয়কারী আতিকুর রহমান আতিক, যুগ্ম সমন্বয়কারী শাহাবুল আলম কাজল, রায়হান মিয়া রাজু ও সোহেল মিয়াসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
পথসভা শুরুর আগে জেলা শহরের ডাকবাংলো থেকে পদযাত্রা বের করে এনসিপি নেতারা সাধারণ মানুষের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।